বাংলাদেশের বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী | - | NCTB BOOK
1.2k
1.2k
common.please_contribute_to_add_content_into বাংলাদেশের বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র.
common.content

কক্সবাজার

414
414

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বসেরা সমুদ্রসৈকত। পাহাড়ঘেরা কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্রসৈকত, এর দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল)। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য কক্সবাজার আদর্শ জায়গা কারণ, এখানে শাহপরীর দ্বীপ, কুবদিয়া বাতিঘর, ছেড়া দ্বীপ, ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক, সোনাদিয়া দ্বীপ, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, ইনানী সমুদ্র সৈকত, মেরিন ড্রাইভ, রামু রাবার বাগান ও মহেশখালী ছাড়াও এখানে অনেক প্রাচীন স্থাপনা রয়েছে।

common.content_added_by

সেন্টমার্টিন

438
438

সেন্টমার্টিন হলো বিশ্বের অন্যতম প্রবাল দ্বীপ। সেন্টমাটিন দ্বীপ ডাবের জন্য বিশেষভাবে বিখ্যাত। আপনি সেন্টমার্টিনে পাবেন সুমিষ্ট ডাবের পানি আর শাঁস। অপূর্ব সুন্দর সেন্টমার্টিনের অপর নাম নারিকেল জিঞ্জিরা। এর আয়তন মাত্র ৮ বর্গ কিলোমিটার।

common.content_added_by

রাঙ্গামাটি

401
401

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা রাঙামাটি। কাপ্তাই লেকের বুকে ভেসে থাকা ছোট্ট এর জেলা শহর আর আশপাশে সর্বত্রই রায়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্যময় স্থান: যেমন। কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবন বিহার, শুভলং ও হাজাছড়া বর্ণা, সাজেক ভ্যালি, বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র ও কর্ণফুলি কাগজ কল। এখানকার জায়গাগুলো বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রূপে সাজে। কবে বর্ষার সাজ একেবারেই অন্যরূপ।

common.content_added_by

খাগড়াছড়ি

431
431

সৃষ্টিকর্তা অপার সৌন্দর্যে সাজিয়েছেন খাগড়াছড়িকে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালি, চেঙ্গি ও মাইনি উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্রতা। যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। ভ্রমণবিলাসীদের জন্য আদর্শ স্থান। খাগড়াছড়ি পুরোপুরি পাহাড়ি এলাকা। এখানে আলুটিলা রহস্যময় গুহা, রিছাং ঝরনা, মহালছড়ি হ্রদ, রামগর লেক ও চাবাগানসহ পাহাড়ি অদ্ভুত সৌন্দর্য উপভোগ করার স্থান ।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

রাঙ্গামাটি
খাগড়াছড়ি
বান্দরবান
সন্দীপ

বান্দরবান

468
468

বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে বাকলাই ঝরনা, বগা লেক, বুদ্ধ ধাতু জাদি, চিম্বুক পাহাড় রেঞ্জ, চিনরি ঝিরি করনা, ফাইপি ঝরনা, জাদিপাই ঝরনা, কেওকারাডং, নাফাম, রেমাক্রি, নীলাচল, নীলগিরি, থানচি, পতংঝিরি ঝরনা, প্রান্তিক লেন, রাজবিহার, উজানিপারা বিহার, রিজুক ঝরনা, সাংগু ইত্যাদি।

common.content_added_by

দীঘিনালা বিহার

396
396

দীঘিনালা উপভোগ বিহার, সাজেক ভেলী যাওয়ার পথে অবস্থিত খুব সুন্দর এবং শান্ত স্নিগ্ধ একটি জায়গা । এর ভিতরে প্রবেশের পর দুটি মন্দির দৃশ্যমান হবে। একটিতে বুদ্ধের একটি বড় মূর্তি আছে এবং অন্যটিতে রাঙ্গামাটি বিহারের ভাঙে নামের এক স্থানীয়র দুটি মূর্তি আছে।

common.content_added_by

সিলেট

438
438

বাংলাদেশের যে কয়েকটি অঞ্চলে চা-বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেটের চায়ের রং, স্বাদ এবং সুতে অতুলনীয়। রূপকন্যা হিসেবে সারা দেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। এছাড়াও লালাখাল, তামাবিল, রাতারগুল, বিছানাকান্দি ইত্যাদি সিলেটের পর্যটন শিল্প।

common.content_added_by

বিছানাকান্দি

437
437

সিলেটের পর্যটন স্বর্গ। দেশের সীমান্তঘেরা পাঘরের বিছানা ও মেঘালয় পাহাড় থেকে আসা ঠাণ্ডা পানি পাশেই পাহাড়ি সবুজের সমারোহ। ছোট বড় পাথরের ওপর দিয়ে ছুটে আসা স্বচ্ছ পানির স্রোতধারা বিছানাকান্দিতে সৃষ্টি করেছে এক মনোরম পরিবেশ ।

common.content_added_by

সাজেক

383
383

রাঙ্গামাটিতে এর অবস্থান হলেও যেতে হয় খাগড়াছড়ি হয়ে। খাগড়াছড়ি শহর থেকে দীঘিনালা, তারপর বাঘাইহাট হয়ে সাজেক। করাটাই অপূর্ব, আশপাশের দৃশ্যও মনোরম। পথের দুই পাশে লাল-সবুজ রঙের বাড়ি ও পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে উঠে মেঘের মেলা ।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

খাগড়াছড়ি
বান্দরবান
রাঙামাটি
কক্সবাজার

রঙরাং পাহাড়

437
437

রংরাং পাহাড়ের চূড়ায় না উঠলে রাঙামাটির সৌন্দর্য অপূর্ণ থেকে যাবে। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে মোহনীয় কর্ণফুলী। বরকল ও জুরাছড়ি উপজেলায় এর অবস্থান। চারপাশের এমন সব সৌন্দর্য চোখের সামনে চলে আসবে যদি রংরাং চূড়ায় উঠা যায়।

common.content_added_by

বোল্ডিং খিয়াং

440
440

বান্দরবানের মংপ্রু পাড়ায় ঝরনাটির অবস্থান। দুই বিশাল পাহাড়কে পাহারায় রেখে পাথুরে জলের ধারা বয়ে দিচ্ছে এই ঝরনা। পাহাড়ের মেয়ে উঠতেই বদলে যাবে দৃশ্যপট। ঝরনাগুলো পুরো এলাকাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সাদাটে কুয়াশার চাদরে।

common.content_added_by

নীলগিরি

423
423

নীলগিরি দেশের সর্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। বান্দরবানের থানচি উপজেলায় এর অবস্থান। মেঘের সঙ্গে মিতালি করে এখানে মেঘ ছোঁয়ার সুযোগ রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নীলগিরিতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অপরূপ।

নিলাচল ও শুভ্রনীলা বান্দরবান জেলার প্রবেশমুখেই অবস্থিত। ১৭০০ ফুট উচ্চতার এই পর্যটনস্থানগুলোতে সবসময়ই মেঘের খেলা চলে। এ পাহাড়ের ওপর নির্মিত এ দুটি পর্যটনকেন্দ্র থেকে পার্শ্ববর্তী এলাকার দৃশ্য দেখতে খুবই মনোরম।

common.content_added_by

চলনবিল

424
424

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিলের নাম চলনবিল। পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এটি। বর্ষার সুন্দরী বলা চলে ৩ জেলাজুড়ে (পাবনা- নাটোর, সিরাজগঞ্জ) বিস্তৃত এ বিল। বর্ষায় কানায় কানায় পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে রূপের পসরা সাজিয়ে বসে ৮০০ বর্গমাইলের এই বৃহৎ বিল।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সিলেট
রাজশাহী-পাবনা
ময়মনসিংহ
যশাের-কুষ্টিয়া

মহাস্থানগড়

478
478

ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বগুড়ায় অবস্থিত। পুণ্ড্রবর্ধনের রাজধানী ছিল বর্তমান বগুড়া মহাস্থানগড়। মৌর্য, গুপ্ত, পাল এবং সেন আমলেও বহুড়ার বিশেষ প্রশাসনিক গুরুত্ব ছিল। করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে এটির অবস্থান।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

চন্দ্রদ্বীপ
সুবর্ণগ্রাম
সিংহজানী
পুন্ড্রবর্ধন

শুভলং ঝরনা

406
406

রাঙামাটি জেলার সর্বাপেক্ষা আকর্ষণীয় জায়গাগুলোর মধ্যে শুভলং ঝরনা একটি। এই ঝরনা দেখতে সর্বক্ষণ পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকে। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসে ঝরনাটি পতিত হয়েছে কাপ্তাই লেকে। শুভলংয়ের কাছে যেতে বাধা নেই, ফলে ঝর্ণার রূপ মাধুর্য প্রাণভরে উপভোগ করা যায়।

common.content_added_by

লাউয়াছড়া বন

419
419

ঘন জঙ্গলের বুক চিঁড়ে চলে গেছে পাহাড়ি রাস্তা। দুই পাশে সারি সারি গাছ। তার মধ্য দিয়ে মধ্যদুপুর কিংবা সোনাঝরা সকালঅথবা বিকালের নরম আলো লাউয়াছড়াকে করেছে আরও মোহনীয়। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত এই বন।

common.content_added_by

চিম্বুক পাহাড়

459
459

বাংলার দার্জিলিং খ্যাত দেশের তৃতীয় বৃহত্তম পর্বত। বান্দরবানের চিম্বুক সারা দেশেই পরিচিত নাম। চিম্বুক যাওয়ার রাস্তার দুই পাশের পাহাড়ি দৃশ্য ও সাঙ্গু নদীর দৃশ্য খুবই মনোরম। পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে দেখা যাবে মেঘের ভেলা সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ২৫০০ ফুট উঁচু এ পাহাড়।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

চিম্বুক পাহাড়
আলুটিয়া পাহাড়
তাজিংডং পাহাড়
কেওক্রাডং পাহাড়

ষাট গম্বুজ মসজিদ

503
503

ষাট গম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিত ষাট গম্বুজ মসজিদ, এটি বৃহত্তম মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত হয়। খান জাহান আলি (উলুঘ খান) এটি নির্মাণ করেন ১৫০০ শতাব্দীতে। মসজিদটির মোট গম্বুজ সংখ্যা ৮১ টি ।

common.content_added_by

কুয়াকাটা / সাগরকন্যা

495
495

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটা। কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্রসৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্যোদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়ে যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা মসন্দেহে দারুণ ব্যাপার। এছাড়াও তার আইল্যান্ড, শুঁটকি পল্লী, গঙ্গামতির জঙ্গল, ফাতরার বন, সীমা বৌদ্ধ মন্দিরসহ ইত্যাদি স্পট।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

কুয়াকাটা
কক্সবাজার
সেন্টমার্টিন
মহেশখালী

সুন্দরবন

502
502

বাংলাদেশের অংশ ৬,০১৭ বর্গ কি.মি.আয়তনের সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ, দীর্ঘতম লবণাক্ত জলাভূমি এবং জীব বৈচিত্রে সমৃদ্ধ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইকোসিস্টেম। এখানে ৩৩৪ প্রজাতির উদ্ভিদ এবং ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী বিদ্যমান, যার মধ্যে আছে ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ, ৩১৫ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং বিশ্ববিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার। প্রধান সরীসৃপ জাতিগুলোর মধ্যে আছে নোনা পানির কুমির, অজগর, গোখরা, গুইসাপ, সামুদ্রিক সাপ, গিরগিটি, কচ্ছপ এবং অন্যান্য প্রায় ৩০ প্রজাতির সাপ সুন্দরবনে পাওয়া যায়। জলাভূমি হিসাবে রামসার এলাকার সকল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকায় সুন্দরবনকে ১৯৯২ সালে ৫৬০ তম রামসার এলাকা হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষণা করে।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

বিরিশিরি

437
437

বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি গ্রাম। এটি এক অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। সাদা মাটি পানির রঙকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তোলে।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

জামালপুর
ময়মনসিংহ
নেত্রকোনা
শেরপুর

হাতির ঝিল

414
414
common.please_contribute_to_add_content_into হাতির ঝিল.
common.content
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion