আমাদের দেশে সাধারণত ষাটোর্ধ্ব বয়সের মানুষকে প্রবীণ বলে গণ্য করা হয়। কারণ ঐ বয়সের পর মানুষ দৈনন্দিন জীবিকা উপার্জনের কাজ থেকে অবসর নেয়। বাংলাদেশে সরকারি চাকরি থেকে অবসরের বয়স ৫৯ বছর। তবে বিচারপতিদের জন্য ৬৭ বছর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কোনো কোনো পেশাজীবীদের জন্য বয়সের এই সীমা সম্প্রতি ৬৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতেও ৬০ বা ৬৫ বছর বয়সের পর একজন মানুষকে প্রবীণ বা 'সিনিয়র সিটিজেন' হিসেবে গণ্য করা হয়। সমাজে তাঁদেরকে বিশেষ সম্মান ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। জাতিসংঘ প্রবীণ জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় কতিপয় নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। এছাড়াও জাতিসংঘ প্রবীণদের অধিকার ও তাঁদের প্রতি কর্তব্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে একটি বিশেষ দিনকে 'প্রবীণ দিবস' হিসেবে ঘোষণা করেছে।
প্রবীণদের অধিকারসমূহ
প্রবীণদের স্বাধীনতা সংশ্লিষ্ট যেসব অধিকার রয়েছে তা হলো-
অংশগ্রহণ সংশ্লিষ্ট অধিকার
সকল কাজে প্রবীণদের অংশগ্রহণ করার অধিকারগুলো হলো-
পরিচর্যা সংশ্লিষ্ট অধিকার
প্রবীণদের পরিচর্যা সংশ্লিষ্ট কতোগুলো অধিকার রয়েছে। এ অধিকারগুলো হলো-
উপরিউক্ত অধিকার ছাড়াও প্রবীণদের আরও কতগুলো অধিকার রয়েছে। এ অধিকারগুলো প্রবীণদের নিজেদের উন্নয়ন মর্যাদা সংশ্লিষ্ট।
কাজ-১: প্রবীণ কারা? প্রবীণদের কেন সম্মান করা উচিত? কাজ-২: তোমার পরিবার বা আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে প্রবীণরা পরিচর্যা সংশ্লিষ্ট কোন অধিকারগুলো ভোগ করে নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে চিহ্নিত কর। |
common.read_more