মঞ্জুর সাহেবের ভগ্নিপতি মারা যাওয়ার পর ভগিনী মাজেদাকে নিয়ে এসে মানুষ করে। টাকা বাঁচানোর জন্য মাজেদাকে ব্যবসায়ীর দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। মঞ্জুর সাহেবের স্ত্রী এর প্রতিবাদ করে এবং তা হতে দেয়নি।
জমিদারি সূর্যাস্ত আইনে নিলামে উঠেছে বলে জমিদার হাতেম আলির মনে শান্তি নেই।
হাতেম আলি জমিদার। খাজনা বাকি পড়ায় তার জমিদারি হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম হয়েছে। সূর্যাস্ত আইনে নির্দিষ্ট সময়ের আগে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা না দিতে পারলে জমিদারি অন্যের কাছে হস্তান্তর করত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। হাতেম আলি সারা জীবন জমিদার ছিলেন। শেষ বয়সে এসে জমিদারি হারাতে হবে এটা তিনি মানতে পারেননি। আবার জমিদারি বাঁচাতে যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন, তাও তিনি জোগাড় করতে পারছেন না। এসব কারণেই হাতেম আলির মনে শান্তি নেই।
সারকথা: জমিদার হাতেম আলির মনে শান্তি নেই, কারণ সূর্যাস্ত আইনে তার জমিদারি নিলামে উঠেছে।