মুঘল সাম্রাজ্য

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী | - | NCTB BOOK
981
981

১৫২৬ সালে পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদির বিরুদ্ধে বাবরের জয়ের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। মুঘল সম্রাটরা ছিলেন মধ্য এশিয়ার টাকো মঙ্গোল বংশোদ্ভূত। তারা চাগতাই খান ও তৈমুরের মাধ্যমে চেঙ্গিস খানের বংশধর। ১৫৫৬ সালে আকবরের ক্ষমতারোহণের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের ধ্রুপদী যুগ শুরু হয়। ১৫৭৬ সালে যুদ্ধে সম্রাট আকবর বাংলায় মুঘল শাসনের সূত্রপাত করেন মুঘল সাম্রাজ্যের মোট শাসক ছিলেন ১৭ জন, এদের মাঝে প্রসিদ্ধ হলেন ৬ জন। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের পরাজয়ের ফলে দ্বিতীয় বাহাদুর শাহর রেঙ্গুনে নির্বাসিত করা হয়। নির্বাসনের মধ্য দিয়ে মুঘল সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।

common.content_added_by

পানিপথের যুদ্ধ

490
490
  • পানিপথের প্রথম যুদ্ধ ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে বাবর ও ইব্রাহিম লোদীর মধ্যে সংগঠিত হয়। যুদ্ধে লোদী পরাজিত হন এবং মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেন বাবর।
  • পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দে আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও আফগান নেতা হিমুর মধ্যে সংগঠিত হয়। । যুদ্ধে হিমু পরাজিত হন এবং সম্রাট আকবর দিল্লি অধিকার করেন।
  • পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ ১৭৬১ খ্রিস্টাব্দে আহমদ শাহ আবদালি ও মারাঠাদের মধ্যে সংগঠিত হয়। যুদ্ধে মারাঠাদের পতন এবং বর্গী অত্যাচারী শাসনের অবসান ঘটে ।
common.content_added_and_updated_by

জহিরুদ্দিন মুহাম্মদ বাবর (১৫২৬-১৫৩০)

469
469

জহিরুদ্দিন মুহম্মদ বাবর তার সাহসিকতা ও নির্ভীকতার জন্য ইতিহাসে বাবর নামে প্রসিদ্ধ। বর্তমান রুশ-তুর্কিস্তানের অন্তর্গত ফারগানা নামক রাজ্যে বাবরের জন্ম। বাবর পিতার দিক থেকে তৈমুর লং এবং মায়ের দিক থেক চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। বাবর শব্দের অর্থ সিংহ। বাবর ফারগানার সিংহাসনে আরোহন করেছিলেন মাত্র ১১ বছর বয়সে।

জেনে নিই

  • মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা প্রাণপুরুষ জহিরউদ্দীন মুহম্মদ বাবর।
  • পানিপথের প্রথম যুদ্ধে জয়লাভ করে বাবর।
  • পানিপথের প্রথম যুদ্ধ হয় বাবর ও ইবরাহীম লোদীর মধ্যে।
  • পানিপথ নামক স্থানটি বর্তমানে অবস্থিত- ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে।
  • পানিপথের প্রাস্তবে ঐতিহাসিক যুদ্ধ হয়- ৩টি।
  • মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় পানিপথের প্রথম যুদ্ধের মাধ্যমে- ১৫২৬ সালে।
  • ১৫২৭ সালে তিনি বাবরি মসজিদ (অযোধ্যা) নির্মাণ করেন।
  • ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম কামানের ব্যবহার করেন- পানিপথের প্রথম যুদ্ধে।
  • সম্রাট বাবর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ রচনা করেন বাবরনামা বা তুযুক-ই-বাবর নামে ।
  • বাবর মৃত্যুবরণ করেন। ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দে, বাবরকে সমাহিত করা হয় কাবুলে।
common.content_added_and_updated_by

নাসির উদ্দীন মুহাম্মদ হুমায়ুন (১৫৩০-১৫৪০)

412
412

সম্রাট বাবরের মৃত্যুর পর ১৫৩০ সালের ডিসেম্বরে হুমায়ূন পিতার সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হন। ১৫৩৮ সালে তিনি বাংলার গৌড় অধিকার করেন। গৌড় নগরের অপরূপ সৌন্দর্য তাকে বিমোহিত করে ফলে এর নাম রাখেন 'জান্নাতাবাদ'। হুমায়ূন কনৌজের যুদ্ধে ১৫৪০ সালে শেরশাহের নিকট পরাজিত হয়ে দিল্লি ত্যাগ করেন। ১৫৪০-১৫৫৫ খ্রি: পর্যন্ত শেরশাহের নেতৃত্বে ভারতবর্ষে শুরশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৫৫৫ সালে ১৫ বছর পর হুমায়ুন পুনরায় পারস্য সাম্রাজ্যের সহায়তায় মুঘল শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন।

জেনে নিই

  • ১৫৪০ সালে কনৌজের যুদ্ধে শের শাহের কাছে পরাজিত হয়ে সাম্রাজ্য হতে বিতাড়িত হন।
  • ১৫৩৮ সালে বাংলার নামকরণ করেন জান্নাতাবাদ।
  • বাবরের জ্যৈষ্ঠ পুত্রের নাম হুমায়ুন। হুমায়ূন শব্দের অর্থ ভাগ্যবান।
  • চৌসার যুদ্ধ হয় ১৫৩৯ সালে শের শাহের সাথে।
  • হুমায়ুন পুনরায় সিংহাসন পুনরুদ্ধার করেন ১৫৫৫ সালে ।
  • হুমায়ুন মৃত্যুবরণ করেন গ্রন্থাগারের সিঁড়ি হতে পড়ে ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দে।
common.content_added_and_updated_by

শূর শাসন ও সম্রাট শেরশাহ

489
489

শেরশাহ সম্রাট বাবরের সেনাবাহিনীর সেনা নায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৫৩৯ সালে চৌসারের যুদ্ধে দূর্বল হুমায়ুনকে পরাজিত করে শেরখান শেরশাহ উপাধি ধারন করেন। তিনি নিজেকে বিহারের স্বাধীন সুলতান হিসেবে ঘোষণা করেন। ১৫৪০ সালে তিনি বাংলা দখল করেন এবং হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লি। অধিকার করে উপমহাদেশে আফগান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।

জেনে নিই

  • সম্রাট শেরশাহ গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড (সড়ক-ই-আজম) নির্মাণ করেন।
  • গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোডটি সোনারগাঁও থেকে সিন্ধু নদ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
  • তিনি ভারতবর্ষে 'ঘোড়ার ডাক' প্রচলন করেন।
  • ভারতবর্ষে 'দাম' নামে তাম্র মুদ্রার প্রচলন করেন।
  • তিনি রুপিয়া নামে একধরনের মুদ্রারও প্রচলন করেছিলেন।
  • আফগান দুর্গ নির্মাণ করেন (ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার)।
common.content_added_by

সম্রাট জালাল উদ্দিন আকবর (১৫৫৬-১৬০৫)

658
658

ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক ১৫৫৬ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে আকবর ভারতের শাসনতার গ্রহণ করেন। ১৫৫৬ সালে হিমু দিল্লি দখল করে নিলে বৈরাম খান (আকবরের প্রধান সেনাপতি) পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধে হিমুকে পরাজিত করে দিল্লি অধিকার করেন। আকবর | বৈরাম খানকে খান-ই বাবা বলে ডাকতেন। বৈরাম খানের তত্ত্বাবধানে তিনি সময় দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করেন। ১৫৬০ সালে আকবর পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা গ্রহন করেন।

জেনে নিই

  • মুঘল সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ সম্রাট ছিলেন সম্রাট আকবর।
  • আকবর দিল্লির সিংহাসনে বসেন ১৩ বছর বয়সে।
  • বাংলার মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন ১৫৭৬ সালে।
  • ১৫৭৬ সালের রাজমহলের (ঝাড়খন্ড) যুদ্ধ জয়ে বাংলায় মুঘল শাসন শুরু।
  • আবুল ফজল ছিলেন- সম্রাট আকবরের সভাকবি।
  • আইন-ই-আকবরী গ্রন্থের রচয়িতা- আবুল ফজল।
  • দেশবাচক বাংলা শব্দের প্রথম ব্যবহার হয় আইন-ই-আকবর গ্রন্থে।
  • সম্রাট আকবরের আমলে সমগ্র বঙ্গদেশ 'সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ' নামে পরিচিত।
  • আকবরের রাজসভার গায়ক ছিলেন তানসেন ।
  • সম্রাট আকবরের রাজস্ব মন্ত্রী ছিলেন টোডরমল।
  • আকবরের রাজসভায় বিখ্যাত কৌতুককার ছিলেন বীরবল।
  • প্রাদেশিক শাসনকর্তাকে বলা হতো সুবেদারকে।
  • আকবর প্রবর্তিত মনসবদারি প্রথা হল সেনাবাহিনী সংস্কার পরিকল্পনা।
  • আকবর মৃত্যুবরণ করেন ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দে, আকবরের সমাধিস্থল অবস্থিত সেকেন্দ্রায়।

সম্রাট আকবরের সংস্কারমূলক অবদান

  • "দ্বীন-ই-ইলাহী' ধর্মের প্রবর্তন (১৫৮২)
  • ‘মানসবদারি’ প্রথার প্রচলন (১৫৭৭)
  • রাজপুত নীতির প্রবর্তন (১৫৬২)
  • বাংলা সনের প্রবর্তন (ইংরেজি-১৫৫৬)
  • জিজিয়া কর ও তীর্থকর রহিত করেন।
  • ফতেহপুর সিক্তি নির্মাণ করেন।
  • অমৃতসার স্বর্ণমন্দির নির্মাণ করেন।
common.content_added_by

সেলিম নূর উদ্দিন মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর (১৬০৫-১৬২৭)

482
482

সম্রাট আকবর ১৫৭৬ সনে বাংলা জয় করলেও বারো ভূঁইয়াদের কারনে মুঘল শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি। পরে, সম্রাট জাহাঙ্গীর বাংলায় মুঘল শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং বাংলার রাজধানী রাজমহল হতে ঢাকায় স্থানান্তর করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ তুজুক-ই জাহাঙ্গীর। তিনি এদেশের সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের সাথে নুরজাহানের বিবাহ মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।

জেনে নিই

  • জাহাঙ্গীরের ডাকনাম ছিল- শেখু বাবা।
  • নূরজাহানের প্রকৃত নাম মেহেরুন্নিসা।
  • বাংলার সুবাদার হিসেবে দ্বিতীয়বার নিয়োগ পান ইসলাম খান ।
  • তাঁর আমলেই ইসলাম খান কর্তৃক বারো ভূঁইয়াদের দমন করা হয়।
  • বাংলার রাজধানী রাজমহল হতে ঢাকায় স্থানাস্তর (১৬১০) করা হয়।
  • ইসলাম খান ঢাকার নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর।
  • ১৬১২ সালে সমগ্র বাংলা মুঘলদের অধীনে আনয়ন করেন ।
  • তাঁর আমলেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় আগমন করে।
  • সম্রাট জাহাঙ্গীরের মৃত্যুবরণ করেন- ১৯২৭ সালে, সমাধি পাকিস্তানের লাহোরে।
  • তার অবদানঃ সরকারি কাজে ফারসি ভাষা চালু , নিজের নামে মুদ্রা প্রচলন, আগ্রার দূর্গ নির্মাণ
common.content_added_and_updated_by

সম্রাট শাহজাহান ওরফে খুররম (১৬২৮-১৬৫৮)

563
563

সম্রাট জাহাঙ্গীরের পরে মুঘল সাম্রাজ্যের ৫ম শাসক হন শাহজাহান। Prince of Builders বলা হয় স্থাপত্য শিল্পের অবদান ও আগ্রহের কারনে। তাজমহল ও ময়ূর সিংহাসনসহ বিভিন্ন স্থাপত্য তার শ্রেষ্ঠ নির্মানশৈলী। ১৬৩৩ সালে ইংরেজদের প্রথম বাণিজ্য কুঠি (পিপিলাই) স্থাপন করার অনুমতি দেন শাহজাহান। শাহজাহান' উপাধি প্রদান করেন তার পিতা সম্রাট জাহাঙ্গীর।

জেনে নিই

  • আগ্রার তাজমহল ও ময়ূর সিংহাসন নির্মাণ।
  • ময়ূর সিংহাসন লুট করেন ১৭৩৮ সালে ইরানের নাদির শাহ।
  • ময়ূর সিংহাসনের শিল্পী ছিলেন পারস্যের বেবাদল খান।
  • দেওয়ানে আম ও দেওয়ানে খাস নির্মাণ করেন।
  • দিল্লি জামে মসজিদ নির্মাণ ও দিল্লির লালকেল্লা (দুর্গ) নির্মাণ।
  • আগ্রায় মতি মসজিদ নির্মাণ।
  • লাহোরে সালিমার উদ্যান নির্মাণ।
  • খাসসমহল ও শীর্ষমহল নির্মাণ।
  • ঢাকার হোসনী দালান তার আমলের স্থাপত্যকীর্তি।
common.content_added_by

তাজমহল

425
425

তাজমহল আগ্রার যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত । নির্মাণের সময়কাল (১৬৩২-১৬৫৩) খ্রিস্টাব্দ। এর স্থপতি ওস্তাদ লাহোরী, ওস্তাদ ঈশা খাঁ। তাজমহল নির্মাণ করেন ২০ হাজার শ্রমিক ২২ বছরে। এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করা হয় ১৯৮৩ সালে।

common.content_added_by

আওরঙ্গজেব (১৬৫৮-১৭০৭)

415
415

শাহজাহানের স্ত্রী মমতাজ মহলের গর্ভে চারপুত্র ও দুই কন্যা জন্মগ্রহণ করেছিলেন। পুত্রদের নাম দারা, সুজা, আওরঙ্গজেব ও মুরাদ। কন্যাদের নাম ছিল জাহান আরা ও রওশন আরা। ভ্রাতৃযুদ্ধে জাহান আরা দারার পক্ষ এবং রওশন আরা আওরঙ্গজেবের পক্ষ সমর্থন করে। যুদ্ধে অপর ভাইদের পরাজিত করে আওরঙ্গজেব ক্ষমতা দখল করেন। সম্রাট শাজাহান তাঁর পুত্র আওরঙ্গজেবকে যোগ্যতার স্বীকৃতিস্বরূপ 'আলমগীর' নামক তরবারী প্রদান করেন। জিন্দাপীরের সম্মানে বাংলার সুবাদার মীর জুমলা ১৬৬১ খ্রি. বিনাযুদ্ধে কুচবিহার মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন। এসময় কুচবিহারের নাম রাখা হয়েছিল ‘আলমগীরনগর’।

জেনে নিই

  • সম্রাট আওরঙ্গজেব অতিশয় ধর্মপ্রাণ মুসলমান ছিলেন।
  • তাঁকে 'জিন্দাপীর' বলা হয়।
  • ফতওয়া-ই-আলমগীরী রচনা করেন আওরঙ্গজেব।
  • তিনি জিজিয়া কর পুনঃস্থাপন করেন।
  • সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা সায়েস্তা খান বাংলার সুবাদার ছিলেন।
common.content_added_by

মুহাম্মদ শাহ

425
425

দুর্বল ও অকর্মণ্য মুঘল সম্রাট মুহম্মদ শাহ এর আমলে (১৭৩৯ খ্রিস্টাব্দে) পারস্যের নাদির শাহ ভারত আক্রমণ করেন। নাদির শাহ ভারত হতে মহামূল্যবান কোহিনুর হীরা, ময়ূর সিংহাসন এবং প্রচুর ধনরত্ন পারস্যে নিয়ে যান।

common.content_added_by

দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ (১৮৩৭-১৮৫৭)

386
386

শেষ মুঘল সম্রাট ছিলেন দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে রেঙ্গুনে (বর্তমান ইয়াঙ্গুনে) নির্বাসন দেওয়া হয়। ১৮৬২ সালে তিনি রেঙ্গুনে নির্বাসিত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। রেঙ্গুনেই তাঁকে সমাহিত করা হয়।

common.content_added_by
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion