মামার অভাবের সংসারে মাতৃহারা উজ্জ্বল কিশোরী সুখীর বাস। উক্ত গ্রামে বিপত্নীক করিম শেখ সুখীর মামাকে চাষের জমিজমা প্রদানের বিনিময়ে সুখীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাব শুনে মামি সাথে সাথে রাজি হয়ে যান। বিয়ের ব্যাপারে মামা আমতা আমতা করলে মামি বলেন, বরের বয়স একটু বেশি তাতে দোষ কী? বিয়ে-শাদি খোদার ইচ্ছায় হয়। তাছাড়া এ বিয়ে হলে পরিবারের অভাব যেমন দূর হবে তেমনি সুখীর একটা ভাল ব্যবস্থাও হবে।' কিন্তু সুখীর নীরবতা ও চোখের পানি দেখে মামা বলেন, 'অভাবের তাড়নায় জীবন চলে গেলেও সুখী মাকে বয়স্ক পাত্রের সাথে বিয়ে দিব না।'