যে কোনো একটি বিষয় অবলম্বনে প্রবন্ধ রচনা কর:
ভূমিকা: বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ। বিজ্ঞানই বিশ্ব সভ্যতাকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে গেছে। বিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে আধুনিক সভ্যতা। সেই আদিম যুগ থেকে শুরু করে বর্তমান যুগ পর্যন্ত জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অগ্রগতির জন্য বিজ্ঞান অমূল্য অবদান রেখেছে। বর্তমান সভ্যতার অগ্রগতির মূলে বিজ্ঞানের দুটি আবিষ্কার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো হলো: মুদ্রণযন্ত্রের আবিষ্কার ও বিদ্যুতের আবিষ্কার। বিজ্ঞানের এ সকল বিস্ময়কর অগ্রগতির পথ ধরেই চিকিৎসাক্ষেত্রে এসেছে এক অভাবনীয় পরিবর্তন। চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞান নতুন আশীর্বাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। 'Health is wealth'- স্বাস্থ্যই সম্পদ'-কথাটির সাথে সারা বিশ্বের সকলেই পরিচিত। অঢেল ধন-সম্পদ আর প্রতিপত্তির অধিকারী হলেও যদি স্বাস্থ্য ভালো না থাকে তাহলে জীবনে সুখী। হওয়া যায় না। আর মানুষের মূল্যবান সম্পদ স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা। যত দিন যাচ্ছে আবিকৃত হচ্ছে নব নব চিকিৎসা পদ্ধতি। আর এসব চিকিৎসা পদ্ধতির আবির্ভাবে মানুষ জটিল ও দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে আরোগ্য লাভ করছে।
বিজ্ঞান শব্দের অর্থ: বিজ্ঞান শব্দের অর্থ হলো বিশেষ জ্ঞান। অনুসন্ধান প্রিয় মানুষের বস্তুগত বিষয় সম্পর্কে ধারণা এবং বিভিন্ন কৌশলে তার ওপর আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা থেকেই নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কৃত হয়েছে। এরূপ প্রতিটি আবিষ্কারের পেছনে রয়েছে কার্যকারণ সম্পর্ক। আর এ ধরনের যুক্তিযুক্ত আবিষ্কারকেই বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার বলা হয়। বিজ্ঞানের নানাবিধ আবিষ্কারের পেছনে কাজ করছে মানুষের প্রয়োজন, মানুষের কল্যাণ ও মানুষের বিকশিত হবার দুর্নিবার ইচ্ছা। বর্তমান সময়ে মানুষের জীবনে সাথে বিজ্ঞান এমনভাবে জড়িয়ে আছে যে, বিজ্ঞানই যেন মানবজীবনের গতি নিয়ন্ত্রণ করছে। মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর জন্য বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত সৃষ্টিমুখর হয়ে উঠছে।
সভ্যতার উৎকর্ষে বিজ্ঞানের যাত্রা : সভ্যতার বিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে চলছে বিজ্ঞানের বিস্ময়কর বিকাশ। যেদিন মানুষ আগুন আবিষ্কার করল, ঠিক সেদিন থেকেই বিজ্ঞানের প্রথম অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল। বিজ্ঞান মানুষের সীমাবদ্ধতা দূর করে উন্নত জীবনযাপনের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মূলত সহস্র বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে বর্তমানে বিজ্ঞান লাভ করেছে পূর্ণতর সমৃদ্ধি।
প্রাচীন চিকিৎসা ব্যবস্থা: প্রাচীনকালে মানুষ ছিল অসহায়। তখন রোগ নির্ণয়ের কোনো ব্যবস্থা ছিল না বলে সামান্য রোগেও মানুষের করুণ পরিণতি ঘটত। চিকিৎসার জন্য তাদের প্রকৃতির শরণাপন্ন হতে হতো। অসুস্থতার সময় তারা বিভিন্ন গাছ-গাছালি, তাবিজ, কবজ, দোয়া- কালাম, পানি পড়া এবং ঝাড়ফুঁকের ওপর নির্ভরশীল ছিল। তখন মানুষের জীবনও ছিল খুবই সংকটাপন্ন। মানুষের মতো ইতর প্রাণীরাও ছিল অসহায়।
আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার সূচনা: আধুনিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন আবিষ্কারের ফলে চিকিৎসাক্ষেত্রে মানুষের ধ্যান-ধারণায় পরিবর্তন এসেছে। বিজ্ঞানের বদৌলতে প্রাচীন পদ্ধতির কবিরাজি চিকিৎসার স্থলে হোমিওপ্যাথি ও এলোপ্যাথিক চিকিৎসার উদ্ভাবন করা হয়। পেনিসিলিন, ক্লোরোমাইসিন, স্ট্রেপটোমাইসিন ইত্যাদি ঔষধ আবিষ্কারের ফলে মানুষ তথাকথিত শাস্ত্রীয় চিকিৎসা, তাবিজ-কবজ ও ঝাড়ফুকের মতো কুসংস্কারের ওপর থেকে নির্ভরশীলতা কমিয়ে দিয়ে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে। এসব। চিকিৎসা ব্যবস্থা আধুনিক বিজ্ঞানেরই বিস্ময়কর অবদান।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিস্ময়কর অবদান: বিজ্ঞান মানুষের জীবনকে সহজ করেছে। অধ্যাপক রঞ্জনের আবিষ্কৃত রঞ্জন রশি', অধ্যাপক কুরি ও মাদাম কুরি আবিষ্কৃত 'রেডিয়াম' বিজ্ঞান জগতে যুগান্তর এনেছে। পেনিসিলিন, ক্লোরোমাইসিন ও স্ট্রেপটোমাইসিন ইত্যাদি মহৌষধ মানুষকে নানা প্রকার দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে রক্ষা করছে। বসন্তের জীবাণু ধ্বংস করার জন্য জেনর ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করেন। এছাড়া আধুনিক কম্পিউটারের মাধ্যমে রোগ নির্ণয় কৌশল চিকিৎসা বিজ্ঞানে অবিশ্বাস্য সাফল্য এনে দিয়েছে।
রোগ নির্ণয়ে বিজ্ঞান: প্রাচীনকালে মানুষের দেহে কোনো রোগব্যাধি হলে তা নির্ণয়ের ব্যবস্থা ছিল না। চিকিৎসকরা তখন নিজেদের মন গড়া অভিজ্ঞতার সাহায্যে ঔষধপত্র নির্ধারণ করতেন। ফলে অনেক সময় ঠিক চিকিৎসা সম্ভব হয়ে উঠত না। কিন্তু কালক্রমে রোগ নির্ণয়ের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি আবিষ্কারের ফলে চিকিৎসা পদ্ধতি অনেকটা সহজতর হয়েছে। অধ্যাপক রঞ্জনের আবিস্কৃত রঞ্জন রশ্মি, এক্সরে, আলট্রাসনোগ্রাফি এবং অধ্যাপক কুরি ও মাদামকুরি আবিস্কৃত রেডিয়াম চিকিৎসাক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। রঞ্জন রশ্মির সাহায্যে শরীরের অদৃশ্য বস্তু দেখার ব্যবস্থা রয়েছে এবং রেডিয়ামের সাহায্যে ক্যানসারের মতো ভয়ংকর ক্ষতের স্থান নির্ণয় করা সম্ভব হয়েছে। এক্স-রে মেশিন না হলে রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে অসুবিধার সৃষ্টি হতো এবং এর ফলে সুচিকিৎসা কোনোদিনই সম্ভব হতো না। তাছাড়া রোগীর রক্ত, মল-মূত্র ইত্যাদি উপাদান পরীক্ষার জন্য আধুনিক যেসব পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে, তাও বিজ্ঞানেরই অবদান। বর্তমানে কম্পিউটারের মাধ্যমেও রোগ নির্ণয়ের সুন্দর ব্যবস্থ। আবিস্কৃত হয়েছে। ফলে চিকিৎসাক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।
রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান: এমন কিছু রোগব্যাধি আছে, যা প্রতিরোধের জন্য বিজ্ঞান পূর্বেই ব্যবস্থা নির্দেশ করেছে। যেমনশিশুর জন্মের পর বিভিন্ন মেয়াদে ডিপিটি পোলিও, হাম, গুটি বসন্ত, যক্ষ্মা, হুপিংকাশি, ধনুষ্টংকার, ডিপথেরিয়া, হেপাটাইটিস ইত্যাদি টিকা দেওয়া হচ্ছে। ফলে অনেক রোগ দেহে সৃষ্টি হওয়ার আগেই প্রতিরোধক ব্যবহৃত হচ্ছে। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে অগণিত শিশু রক্ষা পাচ্ছে।
রোগ নিরাময়ে বিজ্ঞান: রোগ নির্ণয় এবং রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থাই চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড়ো অবদান। এক্ষেত্রে বিজ্ঞানের বড়ো সাফল্য হলো বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের জন্য নানা রকম ঔষধপত্রের আবিষ্কার। এক সময় দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থাই ছিল না। বিজ্ঞান সেসব রোগ নিরাময়ের ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছে। যেমন- যক্ষ্মার ব্যাপারে একটি প্রবাদ বাক্য প্রচলিত ছিল যে, যার হয় যক্ষ্মা তার নেই রক্ষা'। এখন আর যক্ষ্মা কোনো দুরারোগ্য ব্যাধি নয়। তাছাড়া ভয়ংকর জলাতংক রোগ, কুষ্ঠরোগ ইত্যাদি নিরাময়ের জন্যও বিজ্ঞান কার্যকর ঔষধ ও ইনজেকশন আবিষ্কার করেছে। বর্তমান বিশ্বে যে দুটি রোগ সবচেয়ে দুরারোগ্য বলে গণ্য হচ্ছে তা হলো ক্যানসার ও এইডস। এই দুই রোগের চিকিৎসার কোনো সুব্যবস্থা করা আজ পর্যন্ত সম্ভব হয়ে। উঠেনি। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এর প্রতিরোধের উপায় নিরূপণের জন্য। এক কালের মহামারি বসন্ত রোগ থেকে মুক্তির জন্য আবিস্কৃত হয়েছে ভ্যাক্সিন। মানবদেহে অন্য মানুষের হৃৎপিণ্ড সংযোজনের মতো অলৌকিক ক্ষমতা বিজ্ঞানেরই এক বিস্ময়কর অবদান। এখন আবার কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড তৈরি করা হচ্ছে এবং রোগীর দেহে সংযোজন করে তা দীর্ঘদিন। কর্মক্ষম রাখার কৃতিত্বপূর্ণ দৃষ্টান্তও বিজ্ঞানেরই সৃষ্টি। প্লাস্টিক সার্জারির সাহায্যে আজকাল অসুন্দর ও অমসৃণ চেহারাকে সুন্দর ও মসৃণ করা হয়। তারুণ্যকে কীভাবে স্থায়ী করা যায়, সে বিষয়েও বিজ্ঞান নিরন্তর গবেষণা অব্যাহত রেখেছে। আশা করা যায়, অদূর ভবিষ্যতে অন্যান্য রোগের মতো সমস্ত রোগব্যাধি নিরাময়ের ব্যবস্থাই বিজ্ঞান নিশ্চিত করতে পারবে।
বিজ্ঞান চিকিৎসা ক্ষেত্রের বড়ো আশীর্বাদ: বিজ্ঞান বিশ্বসভ্যতায় বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। বিজ্ঞান অনেক অসাধ্যকে বাস্তব রূপ দান করেছে। বিজ্ঞান অন্যান্য ক্ষেত্রে আশীর্বাদ ও অভিশাপ বয়ে আনলেও চিকিৎসাক্ষেত্রে এনেছে শুধু আশীর্বাদ। এ ব্যাপারে কিপলিং বলেন, বিজ্ঞানের আশীর্বাদে বিশ্বমানবতা কখনো উল্লসিত হয়, আবার কখনো তার বিভীষিকাময় রূপ বিশ্বসভ্যতাকে থামিয়ে দেয়, কিন্তু চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিজ্ঞান এনেছে শুধুই আশীর্বাদ।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের নতুন সংযোজন : সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণা চালিয়ে চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করেছে যা বিশ্ব সভ্যতায় যুগান্তকারী প্রভাব ফেলেছে। জেনেটিক টেকনোলজির রহস্য উদঘাটনের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন দুরারোগ্য ব্যাধি শনাক্ত করে চিকিৎসা আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে। ইতোমধ্যে কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড সৃষ্টির পথ বিজ্ঞান উন্মোচন করেছে। আবার কৃত্রিম রক্ত, প্রোটিন ইত্যাদি আবিষ্কারের জন্য বিজ্ঞানীরা নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। টেস্টটিউব শিশুর জন্মদান পদ্ধতিও বর্তমানে বাংলাদেশে চালু হয়েছে। মূলত বিজ্ঞানে তথা চিকিৎসা বিজ্ঞানে অসম্ভব বলে কোনোকিছুই আর থাকছে না।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের ব্যর্থতা: চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞান যেমন উন্নতি সাধন করছে পাশাপাশি এর কিছু ব্যর্থতাও রয়েছে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞান যেমন মানবসমাজের জন্য আশীর্বাদ বয়ে আনছে আবার বিজ্ঞান-সৃষ্ট নানা যন্ত্র সভ্যতার অবাধ বিকাশের কারণে অনেক জটিল রোগেরও জন্ম হচ্ছে, যা মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। বর্তমান সময়ে এইডস একটি মারাত্মক ব্যাধি। বিজ্ঞানীরা এখনও এ রোগের কোনো স্থায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করতে পারেনি। এক্ষেত্রে বিজ্ঞান ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সম্প্রতি সার্স, ইবোলা ভাইরাসও বিজ্ঞানকে ফাঁকি দিয়ে মানুষের জীবনের জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উপসংহার: বিজ্ঞান বিশ্বসভ্যতার জন্য একাধারে আশীর্বাদ ও অভিশাপ দুটোই। তবে চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞান কেবল আশীর্বাদই নিয়ে এসেছে। প্রবাদ আছে যে, 'সুস্থ শরীরে সুস্থ মন বিরাজ করে। মানুষের এ সুস্থ শরীরের নিশ্চয়তা বিধানের জন্য বিজ্ঞান নিঃসন্দেহে মুখ্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
আপনি কি এইচএসসি বাংলা বই খুঁজছেন অনলাইনে পড়ার বা PDF ডাউনলোড করার জন্য? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।
Satt Academy–তে আপনি পাবেন ২০২৫ সালের NCTB (জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড) অনুমোদিত বাংলা বইয়ের পূর্ণাঙ্গ সংস্করণ – সরাসরি টেক্সট ফরম্যাটে, অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, যা মোবাইল বা যেকোনো ডিভাইসে পড়ার জন্য সহজ এবং দ্রুত।
✅ বাংলা ১ম ও ২য় পত্র বইয়ের সম্পূর্ণ টেক্সট
✅ অধ্যায়ভিত্তিক আলাদা লিংক – পড়তে ও বুঝতে সহজ
✅ ইন্টারনেট স্লো হলেও দ্রুত লোড হয়
✅ পাঠ্যক্রম অনুযায়ী কনটেন্ট বিন্যাস
✅ PDF ছাড়াও টেক্সট ফরম্যাটে ব্যবহারযোগ্য
✅ একদম ফ্রি, অ্যাপ ছাড়াই পড়া যায়
আপনি চাইলে মূল PDF ফাইল NCTB-এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারেন:
🔗 বাংলা ১ম পত্র PDF ডাউনলোড
🔗 বাংলা ২য় পত্র PDF ডাউনলোড
Satt Academy শুধুমাত্র বই পড়ার সুযোগই দিচ্ছে না, বরং একটি স্মার্ট, ইন্টারঅ্যাকটিভ প্রস্তুতির সিস্টেম তৈরি করেছে।
🎓 বাংলাদেশে প্রথমবার এইচএসসি পর্যায়ের জন্য এমন ইন্টিগ্রেটেড প্রস্তুতি ইকোসিস্টেম।
আমরা বিশ্বাস করি, প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষা সবার নাগালে পৌঁছানো উচিত।
এই কারণেই SATT Academy–তে আপনি পাচ্ছেন বিনামূল্যে এবং সহজে ব্যবহারযোগ্য শিক্ষাসামগ্রী – যেকোনো সময়, যেকোনো ডিভাইসে।
এইচএসসি বাংলা বই ২০২৫
hsc bangla book pdf download
nctb hsc bangla 1st paper
hsc bangla grammar book
bangla 2nd paper book class 11-12
hsc bangla online read
hsc bangla video course
hsc live test bangladesh
hsc model test online
study tracking hsc
mark as read bangla book
smart hsc preparation
আপনার প্রস্তুতির প্রথম ধাপ হোক জ্ঞানভিত্তিক, গাইডভিত্তিক এবং প্রযুক্তিভিত্তিক।
Satt Academy–র সাথে থাকুন, প্রস্তুতির প্রতিটি ধাপ হোক সহজ ও সুনিশ্চিত।
🎓 SATT Academy – শিক্ষার পথ সহজ করি, প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য