বিশ্ববিদ্যালয় পাঠ শেষ করে শফিক গ্রামের স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। গ্রামের তরুণ-যুবকদের সাথে নিয়ে গড়ে তোলেন একটি গণপাঠাগার। তরুণ প্রজন্মকে পাঠ্য-বইয়ের পাশাপাশি পাঠাগারে বসে বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করেন। কিন্তু কিছু অভিভাবক ক্লাসের পড়ার বাইরে অন্য বই পড়াকে সময়ের অপচয় বলে মনে করেন। তাঁরা শফিক স্যারের উদ্যোগের বিরোধিতা করতে এলে শফিক স্যার তাঁদের উদ্দেশ্যে বলেন-রোগীর চিকিৎসার জন্য যেমন হাসপাতাল প্রয়োজন, তেমনি মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হলে নিয়মিত বই পড়া প্রয়োজন।