টানা ভারী বর্ষণে বাঁধ ভেঙে বন্যায় ক্ষেতের ফসল তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় বিচলিত হয়ে পড়েন করিমগঞ্জের কৃষকরা। বন্যার হাত থেকে বাঁচার জন্য মাতব্বর রহিম সরদার নামকরা পীর মনোয়ার হাজীকে নিয়ে আসেন। কিন্তু করিমগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মতিন চৌধুরী বন্যা প্রতিরোধে পীরের উপর নির্ভর না করে এলাকার যুবকদের সংগঠিত করেন। বয়স্করা যখন বন্যা ঠেকাতে পীরের দ্বারস্থ হন, তখন মতিন চৌধুরীর নেতৃত্বে যুবকরা প্রাণপণে বাঁধ মেরামত করে বন্যা ঠেকানোর চেষ্টা করতে থাকেন।
ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে জামান সাহেব একটি শিল্প কারখানা স্থাপন করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে সময়মতো উৎপাদনে যেতে না পারায় তিনি যথাসময়ে ব্যাংক-ঋণ শোধ করতে পারেননি। ফলে আইন অনুযায়ী ব্যাংক তাঁর কারখানা বাজেয়াপ্ত করার নোটিশ জারি করে। জামান সাহেবের ছোট ভাই সালাম ঘটনা জানতে পেরে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। সালামের আর্থিক সাহায্য নিয়ে জামান সাহেব তার কারখানা রক্ষা করতে সক্ষম হন।