পীরভক্ত আবেদ আলীর সংসারে অভাব অনটন লেগে থাকলেও সাধ্যমত নানা সামগ্রী দিয়ে পীরকে খুশি করে প্রতি বছর। এ বছর দেওয়ার মত কিছু না থাকায় সে তার মেয়ে জরিনাকে বৃদ্ধ পীরের খেদমতের জন্য বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তার মেয়ে বিয়ের ব্যাপারে তীব্র প্রতিবাদ জানায়। আবেদ আলীর স্ত্রীরও ব্যাপারটি পছন্দ নয়। শেষ পর্যন্ত আবেদ আলী সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে নেয়।
বাড়ি থেকে পালিয়ে এসে তৃষা ঢাকার একটি বাসায় কাজ করে। মেয়েটি গৃহকর্তার স্ত্রীকে জানায় যে, তার বাবা যার সাথে বিয়ে ঠিক করেছে, সে একজন মাদকসেবী। তৃষা কিছুতেই এ ধরনের লোককে বিয়ে করতে চায় না। মেয়েটির এমন সিদ্ধান্তের পরেও তার বাবা ঐ ছেলেকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে গৃহকর্তার স্ত্রী তার পাশে এসে দাঁড়ায় এবং সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।