গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর বোমা হামলায় কিশোর জুন্নুরাইনদের বাড়ি বিধ্বস্ত হলে তার পরিবারের সকলেই গুরুতর আহত হয়ে একে একে মারা যায়। ভাগ্যক্রমে জুন্নুরাইন বেঁচে যায়। পরিবারের সকলকে হারিয়ে সে ভবঘুরে হয়ে পড়ে। গাজা ছেড়ে সকলে অন্যত্র চলে গেলেও সে প্রতিশোধের আশায় সেখানেই থেকে যায়। ভগ্নস্তূপের মধ্যে যা পায় পাগলের মত তাই খায়। পাগল ভেবে ইসরাইলের সেনারাও তাকে খেতে দেয়। সুযোগ বুঝে ইসরাইলি বাহিনীর গতিবিধি হামাসের নিকট পৌছি দেয়। একদিন বিশ্রামরত ইসরাইলি বাহিনীর একটি দলের উপর গ্রেনেড নিক্ষেপ করে দূরে পালিয়ে যায়।
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল দেশ,
দাবি আদায়ে ছাত্রজনতার নেইকো লেশ।
মিছিলে মিছিলে রাস্তায় মানুষের ঢল
আন্দোলন ঠেকাতে ব্যস্ত শাসকের দল।
মুহুর্মুহু ছোড়ে গ্রেনেড, এলোপাতারি গুলি
ভয়ার্ত মানুষের দিগ্বিদিক ছোটাছুটি।
আহত মানুষের বাঁচার সে কী আকুতি
চিৎকার, আর্তনাদ কী হৃদয় বিদারক অনুভূতি।
লাশের কফিন আসে শহর, বন্দর, গাঁয়ে
শোকের মাতম তোলো রিয়া, সাঈদ, আহাদের মায়।