১. হজরত মুহাম্মদ (স.) কোন ক্ষেত্রে বজ্রের মতো কঠোর ছিলেন?
ক. গভীর আত্মবিশ্বাসে
খ. নারীর মর্যাদা রক্ষায়
গ. সত্য ও সংগ্রামের চেতনায়
ঘ. সাম্যের প্রচার ও প্রতিষ্ঠায়
২. 'এদের জ্ঞান দাও প্রভু এদের ক্ষমা কর।'-উক্তিটির মধ্য দিয়ে হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্যটি প্রাধান্য পেয়েছে?
ক. ক্ষমা ও মহানুভবতা
খ. দয়া ও করুণা
গ. প্রেম ও ভালোবাসা
ঘ. বাৎসল্য ও ন্যায়বিচার
৩. 'কারুর জন্ম বা মৃত্যুতে চন্দ্র-সূর্যে গ্রহণ লাগতে পারে না।'- উক্তিটির মধ্য দিয়ে হজরতের কোন ধরনের মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে?
ক. সাম্যবাদিতার
খ. মানবপ্রেমের
গ. সংস্কারমুক্তির
ঘ. দৃঢ়বিশ্বাসের
৪. কোন দৃষ্টিকোণ থেকে আরবের লোকেরা ছিল অসাধারণ?
ক. সহিংসতার
খ. ধৈর্যের
খ. পেশিশক্তির
ঘ. স্মৃতিশক্তির
১। হজরত মুহাম্মদ (স.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। কিন্তু শ্রেষ্ঠত্বের কোনো অহমিকা তাঁর ছিল না। মানুষের প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল অফুরন্ত। সকলের প্রতি তাঁর আচরণ ছিল হাসিমাখা। ছোটো শিশুদের তিনি খুব বেশি স্নেহ করতেন। তাঁর বালক-বন্ধুর সাথে দেখা হলে তিনি বন্ধুর বুলবুলি পাখির খবর নিতেও ভুলে যেতেন না।
ক. হজরত মুহাম্মদ (স.) কোন ধর্মের প্রবর্তক ছিলেন?
খ. শহিদের রক্তের চেয়ে জ্ঞানসাধকের কলমের কালিকে অধিক গুরুত্বপূর্ণ বলার কারণটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে হজরত মুহাম্মাদ (স.)-এর যে গুণটি ফুটে উঠেছে তা 'মরু-ভাস্কর' প্রবন্ধের আলোকে বর্ণনা কর।
ঘ. "উদ্দীপকটিতে হজরত মুহাম্মাদ (স.)-এর গুণাবলির আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে।"-বক্তব্যটির যৌক্তিকতা 'মরু-ভাস্কর' প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
common.read_more